fbpx

শরীর গঠনে যে সকল ভিটামিন ও খনিজ দরকার তার সবই আটা রুটিতে রয়েছে। আটার সবচেয়ে বড় গুণ হলো এতে কোনো ফ্যাট থাকে না, এজন্য এটি চর্বি কমাতে সাহায্য করে। গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স নামক উপাদান কম থাকায় রক্তে সুগারের মাত্রা ঠিক থাকে, তাই রুটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারি। আটায় আছে এমন কিছু পুষ্টিকর উপাদান, যা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমায় এবং নিয়মিত খেলে শরীর ফিট থাকে। রুটিতে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। নিয়ম করে প্রতি রাতে ২-৩ টি রুটি খেলে শরীরের নানাবিধ উপকার হয়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্তণে রাখেঃ

রুটি খেলে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই যাদের পরিবারে ডায়াবেটিস এর ইতিহাস রয়েছে তারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য রাতে রুটি খেতে পারেন।

ত্বক সুরক্ষায় সাহায্য করেঃ

রুটিতে প্রচুর পরিমাণে জিংক রয়েছে, যা ত্বকের বলিরেখা দূর করার মাধ্যমে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।

এনার্জির ঘাটতি দূর করেঃ

রুটিতে থাকা কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার ও প্রোটিন ক্লান্তি দূর করে, এনার্জি ঘাটতি মেটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

ভিটামিনের ঘাটতি দূর করেঃ

আটা রুটিতে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬, বি৯ ও ভিটামিন ই যা শরীরের সকল ভিটামিনের চাহিদা মেটাতে পারে।


কনস্টিপেশনের সমস্যা দূর করেঃ

নিয়মিত রুটি খাওয়ার অভ্যাস করলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে না।

পেশির গঠনে সহায়তা করেঃ


রুটিতে থাকা প্রোটিন পেশির গঠনে সাহায্য করে। তাই যারা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে চান তারা নিয়মিত ২-৩ টি করে রুটি খাওয়া অভ্যাস করুন।


ওজন বৃদ্ধি হয় নাঃ


রুটিতে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় রুটি খেলে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই।

অতিরিক্ত চর্বি কমায়ঃ


যাদের শরীরে চর্বির আধিক্য রয়েছে তারা নিয়মিত রুটি খেলে চর্বি কমে যাবে।

হাদী ফ্যান

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ


একাধিক গবেষণায় দেখে গেছে, রাতে রুটি খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। যার ফলে প্রেসার বেড়ে যাওয়া, হার্ট অ্যাটাক ও ব্রেন স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমে যায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ


রুটিতে থাকা ফাইবার ও সেলেনিয়াম ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের নিয়মিত রুটি খাওয়া উচিত।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ


রুটিতে থাকা উপকারি উপাদানগুলো শরীরে প্রবেশ করে পুষ্টির ঘাটতি দূর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

এত সব গুনাবলী আটায় থাকায় অনেক বিশেষজ্ঞ ডায়েবিটিকস নিয়ন্ত্রণে আটার রুটি খেতে বলেন।

ইষ্টিকুটুম আটায় শরীরের জন্যে উপকারি সব রকম উপাদন বিদ্যমান রয়েছে। বাজারের অন্যান্য আটার তুলনায় এটি মানে ও গুনে সেরা। সম্পূর্ণ ইউরোপীয় প্রযুক্তিতে স্বয়ংক্রিয় মেশিনে ইষ্টিকুটুম আটা তৈরি হয়।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *